শোভনঃ তোমাদের নির্দেশ দিচ্ছি ৫ মিনিটের মধ্যে এই জায়গা ছেড়ে চলে যাও ।
শোভনঃ তোমাদের নির্দেশ দিচ্ছি পাঁচ মিনিটের মধ্যে এই জায়গা ছেড়ে চলে যাও ।

শোভনঃ
ভালোবাসা যখন কারো প্রতি অজস্র-শ্রদ্ধা ভরা ভালোবাসায় পরিণত হয়। তখন যে, কোনো কিছুতেই সে ভালোবাসার মানুষটির পরাজয় মেনে নেওয়া সত্যিই অনেক কষ্টের হয়। এমনটি হয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিপি নির্বাচনে। বাংলাদেশ ছাত্রলীগের প্রাণপ্রিয় নেতা এবং ছাত্র সংগঠনের শ্রদ্ধাভাজন এবং ভালবাসায় ভরপুর বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি শোভন, যখন হেরে যায়।
তখন তার এ হেরে যাওয়ার খবরটি মেনে নেওয়া ছাত্রলীগ কর্মীদের পক্ষে সত্যি অনেক কষ্টের হয়েছিল। এমন সময় হয়তোবা ছাত্রলীগকর্মীদের চিন্তা ভাবনায়, বিন্দুমাত্র, বোধগম্য হয়নি যে, এখন কি করব। তাই চিন্তা হিনবিস্মৃত হয়, কোন কিছু ভাবার আগেই ভালোবাসার মানুষটির প্রতি আবেগপ্রবণ হয়ে তার হারকে মেনে নিতে না পেরে ঘটিয়ে তোলে একটি বিশৃংখল পরিবেশ।
তারা হয়তো ভেবেছিল শোভন ভাইয়ের মত একজন ভালো মানুষ এ নির্বাচনে জিততে পারলো না, কেনো কি হয়েছিল তাহলে। আমরা যে, তার হার মেনে নিতে পারি না এমনটা ভেবেই হয়তো বা তারা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে উত্তাল পরিবেশ সৃষ্টি করেছিলো।
ক্যাম্পাসের পরিবেশ ঠিক রাখতে উদার মানসিকতায়, সবার শ্রদ্ধেও, ভালবাসায় ভরপুর বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি ‘শোভনের’ সেই বুদ্ধিদীপ্ত বক্তব্য। যে, বক্তব্য শুধু ছাত্র সংগঠন নয়, পুনরায় প্রাণবন্ত করেছে গোটা বাংলাদেশের ছাত্র সমাজকে। তার এই বক্তব্যের জন্য ছাত্র সমাজ ধন্য।
কারণ তারা এমন একজন নেতা কে পেয়েছে যার মন মানসিকতা সর্বদায় উদার যে, কোন পরিস্থিতিতে নিজেকে মানিয়ে নেওয়ার সর্বাধিক ক্ষমতার অধিকারী। তিনি আর কেউ নয় বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কর্মীদের প্রাণপ্রিয় ছাত্রনেতা শোভন। হেরে যাওয়ার গ্লানি বুকে নিয়েও এমনভাবে বলতে পারা, সত্যিই অসাধারণ ব্যক্তিত্ববোধ ছাড়া বলা সম্ভব নয়।
রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভনের বিস্ময় সৃষ্টিকারী বক্তব্যঃ
তোমাদের আবেগ আছে, আমার নাই? আমি হেরে গেছি, আমার কি ব্যথা নাই?
সবার প্রতি আমার অনুরোধ, যা হয়েছে তা মেনে নাও, কারণ, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের উপর আমাদের পূর্ণ আস্থা আছে। তারা আমাদের শিক্ষক, ও অভিভাবক। তারা আমাদের কাছে সম্মানীয় এবং আমরা তাদের কাছে স্নেহের পাত্র। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পর থেকে বেরিয়ে যাওয়ার আগমুহূর্তে পর্যন্ত আমাদের এই শিক্ষক, শিক্ষিকা বৃন্দ বট গাছের ছায়ার মত অভিভাবকের ছত্র ছায়ায়, আমাদেরকে তারা আগলে রাখেছেন।
আমাদের সবাইকেই জায়গা দিতে হবে। বাংলাদেশে যে ষোল কোটি মানুষ আছে, এই ষোল কোটি মানুষই আমাদের বাংলাদেশের নাগরিক। তাদের সবাইকেই আমাদের দেখে রাখতে হবে। মানুষকে দূরে ঠেলে দেয়া যাবেনা। আমাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সকল শিক্ষার্থীকে নিয়েই চলতে হবে। সবাই তো আমাদের। কে আপন কে পর? সবাই তো আপন! তুমি যদি মানুষকে পর করে দাও, তাহলে তো হবে না।
কারণ তোমার মনে রাখতে হবে তুমি বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কর্মী। বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কর্মীদের মন এত ছোট হইতে পারে না। ছাত্রলীগের কর্মীদের মন অনেক বড়, অনেক বিশাল। তা তোমাদেরকে বুঝতে হবে।
তোমরা যা করতেছো, তা তো আমার জন্যই করতেছো। তোমরা আমার কথা মানবা না? তোমরা তো আমাকে মানো। আমি তো শুধু ব্যক্তি না, আমি বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি। আমার একটা জায়গা আছে, আমার জায়গা তোমরা এভাবে নষ্ট করিও না। তোমাদের প্রতি এটা আমার অনুরোধ।
আমরা শুধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় না, বাংলাদেশে যত ছাত্র আছে, তাদের সবার প্রতিনিধিত্ব করি। আমি আমার বক্তব্যে সব সময় বলতাম বাংলাদেশ ছাত্রলীগ তারুণ্যের সংগঠন। সারা বাংলাদেশে যত তরুণ আছে, তারা ছাত্রলীগের কর্মী না হলেও আমরা তাদের দেখে রাখবো।
কারণ তাদের প্রতি আমাদের একটা দায়িত্ব,দায় বোধের জায়গা থেকে। তাই এই দায়িত্ব, দায় বোধের জায়গা থেকে নতুন ভিপি নুরু কে আমাদের মেনে নিতে হবে। না মানলে তো তোমরা আমাকেই মানো না।
অনেক সময় অনেক কিছুর কারণে, বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ সুষ্ঠু রাখার জন্য, দেশের ভালোর জন্য নিজেকে বলি দিতে হয়। বলি দিতে হয় নিজের প্রয়োজনীয় অনেক সময়। তাই আমি যা বলি শোনো। বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ সুষ্ঠু রাখার জন্য আমরা সবাইকে একসাথে নিয়ে কাজ করতে চাই। সবাই একসাথে কাজ করব। নুরুও একসাথে কাজ করবে৷
আমি এখন তোমাদের নির্দেশ দিচ্ছি তোমরা পাঁচ মিনিটের মধ্যে এই জায়গা (ভিসি চত্ত্বর) ছেড়ে চলে যাবা। তোমাদের কাছে আমার অনুরোধ, বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ তোমরা সুন্দর রাখো। কারণ সবার প্রথমে তোমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।
সকল শিক্ষার্থীর প্রতি সম্মান রেখে তোমরা চলে যাবা। মাননীয়, ভিপি আমাদের অভিভাবক, তার বাসার সামনে এমন অবরোধ দৃষ্টিকটু লাগে। মনে রাখবে তোমরা প্রথমত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, দ্বিতীয়ত বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কর্মী। সবাই চলে যাও, আল্লাহ হাফেজ।
Great website you have here but I was curious if you knew of any forums that cover the same topics discussed in this
article? I’d really like to be a part of community where I can get feedback from other experienced
people that share the same interest. If you have any recommendations, please
let me know. Many thanks! https://www.standardoysterco.com/
Hey there! This is kind of off topic Ƅut I need some advice from
an established blog. Is it very difficlt to set up your own Ƅlog?
I’m not very techincal but I can figure tһings out pretty quick.
I’m thinking about making my own bսt І’m nott sure where to begin. Do you
have any ideas or suɡgestions? Thanks https://agendapastoraldasemana.blogspot.com/